প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

অত্র মাদরাসাটি ১৯৯৪ ইং সনে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। এটি ঢাকা বিভাগের কিশোরগঞ্জ জেলার তাড়াইল উপজেলায় অবস্থিত।উক্ত প্রতিষ্ঠানটি অত্যন্ত সুনামের সাথে দীঘ দিন যাবত অসংখ্য সু দকক্ষ মানুষ তৈরি করেছে। প্রতিষ্ঠানটি আমার বাবা প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তিনি অত্যন্ত ধার্মিক একজন লোক ছিলেন।উক্ত প্রতিষ্ঠানটি ২০০১ ইং সনে এম.পি.ও. ভূক্ত হয়। দাখিল পরিক্ষায় অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে ছাত্র ছাত্রীরা প্রতি বছর পাশ করে,দেশ সেবায় তারা আত্মনিয়োগ করে। মাদ্রাসাটি ২০১৯ সালে আলিম পর্যায়ে এম পি ও ভুক্ত হয়। আমার বাবার স্বপ্ন ছিল এখানে একটা ফাযিল মাদ্রাসা হবে বাবার ইচ্ছা যেন আল্লাহ পাক পূরন করেন সেই তৌফিক আল্লাহ যেন আমাকে দান করেন। মাদ্রাসাটি মূলত দ্বিনী প্রতিষ্ঠান, উক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতি বছর আলিম পাশ করে, তারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে।

সভাপতির বাণী

image-not-found

জ্ঞানই শক্তি জ্ঞানই আলো। শিক্ষাই গতি, শিক্ষাই করবে দূর জগতের যত কালো। শিক্ষাই পারে তথ্য প্রযুক্তির সঠিক প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে মানুষের জীবন ধারাকে উন্নত থেকে উন্নততর করতে। এ শিক্ষার জন্য, শিক্ষিত জাতির জন্য ১৯৯৪ সাল থেকে দ্বিণী শিক্ষা, সভ্যতা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের ধারক হয়ে নিরলস সেবা দিয়ে যাচ্ছে রাজ্জাকিয়া দারুসসুন্নাহ আলিম মাদ্রাসাটি।
এ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে আরো যুগোপযোগী ও আধুনিক করার লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। একটি আর্ন্তজাতিক মানসম্পন্ন ওয়েবসাইট চালুকরণ তার একটি অংশ মাত্র। যার মাধ্যমে আমাদের মাদ্রাসার বিভিন্ন তথ্য ও ছবি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে এবং প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা ঘরে বসেই পরীক্ষার রুটিন, সিলেবাস, হাজিরা, ভর্তি ফরম পাবে। অভিভাবকরাও ঘরে বসেই উত্তরোত্তর তাদের সন্তানের পরীক্ষার ফল, আচরণিক পরিবর্তন, সাফল্য, আত্নপ্রকাশ ক্ষমতা সম্পর্কে জানতে পারবে। এরই ফলশ্রুতিতে বর্তমান সরকারের “ভিশন- ২০৪১” বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া চলমান থাকবে-এ দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।
পাশাপাশি শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি হবে এবংরাজ্জাকিয়া দারুসুসুন্নাহ আলিম মাদ্রাসাটির প্রাক্তন, বর্তমান ও অনাগত শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শুভানুধ্যায়ী, মহৎপ্রাণ ব্যক্তিগণ তাদের প্রিয় প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস, ঐতিহ্য, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তথ্য, বিভিন্ন অর্জন, বিজ্ঞপ্তি ও অন্যান্য তথ্য সমূহ দেখে উপকৃত কিংবা শিহরিত হবেন। দূর থেকে আমাদের অন্তরাত্নার রাখি বন্ধনে আবদ্ধ হবেন। এতে এ প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক মানোন্নয়নে একটি নতুন মাত্রিকতা যোগ হবে বলে আমার বিশ্বাস। তাই রাজ্জাকিয়া দারুসসুন্নাহ আলিম মাদ্রাসাটি।
এ প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেছা জানিয়ে এ ওয়েবসাইটের শুভ সূচনালগ্নে শুভকামনা করছি।

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

অত্র মাদরাসাটি ১৯৯৪ ইং সনে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। এটি ঢাকা বিভাগের কিশোরগঞ্জ জেলার তাড়াইল উপজেলায় অবস্থিত।উক্ত প্রতিষ্ঠানটি অত্যন্ত সুনামের সাথে দীঘ দিন যাবত অসংখ্য সু দকক্ষ মানুষ তৈরি করেছে। প্রতিষ্ঠানটি আমার বাবা প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তিনি অত্যন্ত ধার্মিক একজন লোক ছিলেন।উক্ত প্রতিষ্ঠানটি ২০০১ ইং সনে এম.পি.ও. ভূক্ত হয়। দাখিল পরিক্ষায় অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে ছাত্র ছাত্রীরা প্রতি বছর পাশ করে,দেশ সেবায় তারা আত্মনিয়োগ করে। মাদ্রাসাটি ২০১৯ সালে আলিম পর্যায়ে এম পি ও ভুক্ত হয়। আমার বাবার স্বপ্ন ছিল এখানে একটা ফাযিল মাদ্রাসা হবে বাবার ইচ্ছা যেন আল্লাহ পাক পূরন করেন সেই তৌফিক আল্লাহ যেন আমাকে দান করেন। মাদ্রাসাটি মূলত দ্বিনী প্রতিষ্ঠান, উক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতি বছর আলিম পাশ করে, তারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে।
আমরা জানি শিক্ষার্থীর পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য সহ পাঠক্রমিক কার্যক্রমকে নিয়মিত কার্যকর রাখতে হয়। তাই মাদ্রাসার বিভিন্ন অনুষ্ঠান, জাতীয় অনুষ্ঠান সমূহের সময় সূচী ও পরিকল্পনা দেওয়া হয়েছে। নেতৃত্বে ও সামাজিকি করনের গুনাবলী শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিকশিত হতে পারার জন্য মাদ্রাসার রোভার ইউনিটগুলোর সক্রিয়তায় এই সব অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উপস্থিত ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়। আমাদের এই মাদ্রাসার শিক্ষা কার্যক্রমের সুব্যবস্থাপনার জন্য সার্বিক কাজকে ডিজিটালাইজেশন করা হয়েছে।এই উদ্দিষ্ট অজর্নের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকের আন্তরিক সহায়তা দরকার। সেই সহায়তা নিশ্চিত করার অভিপ্রায়ে একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশনা উপ-কমিটির এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছি। যাঁরা পরামর্শ দিয়ে ও পরিশ্রম করে এই প্রকাশনা কে সার্থক ও সফল করেছেন তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
হযরত আব্দুল নূরী